Wednesday, 14 December 2016

Reason for recently Foreign Remittance fall in BANGLADESH

    

Do you know? Developing country like Bangladesh earn one third of there revenue from foreign remittance. It tells that a huge number of revenue (GNP) came from foreign remittance. Its help us to imagine that the importance of foreign remittance in Bangladesh.


But recently Bangladesh is facing the decreasing revenue from foreign sector. Bangladesh Bank (BB) data shows that country`s inward foreign remittance dropped sharply in the last couple of months.

There are four factors that can potentially account for the decline in remittances: the stock of Bangladeshi migrants abroad, earnings per migrant worker, their average propensity to save, and their average propensity to remit money home out of those savings.

The standard refrain appears to be that the flow of remittance has declined because the stock of Bangladeshi migrants abroad is not growing like it used to. This is because of two reasons. First, Bangladesh is failing to send more workers abroad to traditional markets and exploring new market. Second, the number of migrant workers returning to Bangladesh has also increased because the government could not resolve problems related to the legal status of Bangladeshi migrant labors in Saudi Arabia, United Arab Emirat and Kuwait through diplomatic channels. Unfortunately, there is no reliable time series on the annual number of migrant returning.

Average earnings may have declined because of increased unemployment and/or decreased wages of illegal migrants in GCC countries in particular as the authorities tightened enforcement of regulation against illegal migrants.

American election can be a matter of thinking for upcoming fall of remittance. It can be occur a huge impact on Bangladesh economy.

Few days ago UK took a step to separate from great Britain. It changed the economic condition of UK. That’s occur the UK pound converted into taka is declining. They also taking step to removing illegal migrant those huge number of are Bangladeshi.

The propensity to remit may also have declined because of the appreciation of taka against UK pound in 2016 and increase in transaction costs due to incessant political turmoil. Taka appreciation has stronger effects on remittances motivated by the desire to invest. By reducing the taka paid per unit of pound, appreciation raises the taka prices of the assets the migrant workers wish to buy in Bangladesh, thus reducing the asset demand and hence the amount that would have been remitted to buy those assets. Political turmoil affects remittance transaction costs as well as the ability to remit by disrupting the smooth functioning of the banking system.






Helping unemployed migrant workers abroad find decent jobs, improving the skill composition of new migrants, ensuring the competitiveness of the exchange rate, and ring fencing remittance transactions from the impact of political turmoil will help stem the decline in remittances which experiencing in Bangladesh.


Thursday, 8 December 2016

"সপ্তম আশ্চর্য হিসেবে মনোনয়ন প্রাপ্ত আমাদের এই ম্যানগ্রোভ বন কি পরিনত হবে বিষাক্ত এলাকায়?????"


পরিকল্পিত রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র.
 "সপ্তম আশ্চর্য হিসেবে মনোনয়ন প্রাপ্ত আমাদের এই ম্যানগ্রোভ বন কি পরিনত হবে বিষাক্ত এলাকায়?????"

আমরা গর্বিত যে, বাংলাদেশে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ অখন্ড বনভূমি সুন্দরবন আছে বলে। এই সর্ববৃহৎ বনভূমিতে আছেবিখ্যাত সব গাছপালা, বিশ্ববিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার এছাড়াও আছে অনেক পশুপাখি। কয়েক বছর পর থাকবে কি এইবৈচিত্রময় সুন্দর্যের আধার? থাকবে কি রয়েল বেঙ্গল টাইগার? না কি বিলুপ্ত প্রাণীদের মত এই সব ও হাড়িয়ে যাবে??? এই সব প্রশ্ন পরিবেশ বিশেঙ্গদের। যার অন্যতম কারন বাগেরহাটের রামপালে গড়ে ওঠা ১৪৩০মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। যারমোট উৎপাদন ক্ষমতা দ্বীগুন ২৬৪০মেগাওয়াট। যার জন্য মোট জমির প্রয়োজন ১৮৩০ একর। বাংলাদেশ ও ভারত যৌথ অংশদারে এটি তৈরি হচ্ছে। এটি তৈরির জন্য "বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কম্পানি" গঠন করা হয়েছে।যুক্তরাষ্ট পরিচালিত একটি জরিপ এদেখা যায়, ২০১০ সালে কার্বন ডাইঅক্সাইড মোট উদগীরন করেছে ৮১ ভাগ কয়লা ভিত্তক প্রকল্পে, যাথেকে মোট শক্তি পাওয়া যায় ৪১ভাগ। কয়লা ভিত্তিক পেকল্পে প্রতি ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে ২.২ বিলিয়ন গ্যালন পানি(মিষ্টি পানি) প্রয়োজন। রামপাল প্রকল্পে পানির প্রয়োজন মেটাবে নিঃসন্দেহে পশুর নদী। এই পশুর নদী সুন্দরবনের ও আশেপাশের জনবসতির প্রয়োজন মিটাতে ভূমিকা রাখে।এই প্রকল্পের ফলে পশুর নদীর অস্তিত্ব কি অক্ষুণ্ণ থাকবে?


You can also read these article's :Foreign News Bangladesh  Dot to infinity   Lookat 

Nature Conservation Bangladesh Reflection 

Build up a Positive Life!